শনিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৪, ০৮:৪৩ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন গৌরনদীতে ইউএনওর নেতৃত্বে স্বেচ্ছাশ্রমে খালের কুচুরিপানা ও ময়লা পরিস্কার করল বৈষম্য বিরোধী ছাত্ররা বর্নাঢ্য র‌্যালি ও আলোচনা সভার মধ্যদিয়ে গৌরনদীতে জাতীয় সমবায় দিবস পালিত আমাদের নেতা তারেক রহমান একটি সাম্যের বাংলাদেশ গড়তে চান-জহির উদ্দিন স্বপন মেয়র হারিছ গ্রেপ্তারের খবরে গৌরনদীতে সাধারন মানুষের উল্লাস ফাঁসির দাবিতে বিএনপির বিক্ষাভ মিছিল গৌরনদীতে এইচপিভি টিকা দান ক্যাম্পেইনের শুভ উদ্বোধন কাশিপুরের ড্রেজার ব্যবসায়ী সুমনের অপকর্মে কেউ খুন হলে দায় নেবে না বিএনপি এতিম শিশুর অধিকার নিশ্চিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে বেড়াচ্ছেন বিধবা মা
‘কাবা মসজিদের আদলেই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদ’

‘কাবা মসজিদের আদলেই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদ’

অযোধ্যার মসজিদ তৈরির বিষয়ে অবশেষে মুখ খুলেছেন মসজিদ তৈরির দায়িত্বে থাকা ইন্দো-ইসলামিক কালাচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্টের সম্পাদক ও মুখপাত্র আতাহার হুসেন। গতকাল রোববার তিনি বলেছেন, মক্কার বিখ্যাত কাবা মসজিদের আদলেই তৈরি হতে পারে এই মসজিদ।

এক সাক্ষাৎকারে আতাহার হুসেন বলেন, ‘১৫ হাজার বর্গফুট জায়গা নিয়ে গড়ে উঠবে এই মসজিদ। বাবরি মসজিদের আয়তনও এমনটাই ছিল। তবে বাবরির থেকে একেবারে আলাদা আদলে তৈরি হবে মসজিদটি। এটি কাবা মসজিদের মতো চৌকো গড়নের হতে পারে।’

তবে ট্রাস্টের পক্ষ থেকে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, এখনো পুরোটাই আলোচনার স্তরে আছে। কাবা মসজিদে যেমন কোনো গোল মাথা বা গম্বুজ নেই, তেমনই হতে পারে অযোধ্যার মসজিদও। এ বিষয়ে স্থপতিবিদকেই সম্পূর্ণ স্বাধীনতা দেওয়া হয়েছে।

ভারতের সংবাদমাধ্যম সংবাদ প্রতিদিনের খবরে বলা হয়েছে, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পরেই অযোধ্যায় নতুন মসজিদ গড়ে তোলার জন্য ইন্দো-ইসলামিক কালাচারাল ফাউন্ডেশন ট্রাস্ট গঠন করে উত্তরপ্রদেশ সুন্নি সেন্ট্রাল ওয়াকফ বোর্ড। এরপর থেকেই রাম মন্দিরের জায়গা থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত ধন্নিপুরে একটি মসজিদ তৈরি পরিকল্পনা শুরু হয়।

বর্তমানে ওই জায়গায় থাকা সরকারি ফার্মে চাষের জমির পাশাপাশি একটি দরগাও রয়েছে। সেখানেই ১৫ হাজার বর্গফুটের একটি মসজিদ তৈরির প্রস্তুতি চলছে।

মসজিদের নামকরণের বিষয়ে আতাহার হুসেন বলেন, ‘এই মসজিদটি বাবরির নামে হবে না। এমনকি অন্য কোন রাজা-মহারাজের নামেও হবে না। আমি ব্যক্তিগতভাবে চাই, একে ধন্নিপুরের মসজিদ বলেই চিনুক সকলে।’

ইতিমধ্যে ট্রাস্টের তরফে একটি অনলাইন পোর্টালও খোলা হয়েছে। তার মাধ্যমে মসজিদ ও মিউজিয়ামের জন্য অর্থ দান করতে পারেন যে কেউ। তবে সেটি এখনো সম্পূর্ণ হয়নি। আশা করা হচ্ছে, খুব শিগগিরই সেটি চালু হয়ে যাবে।

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com